অনলাইনে আয় করার নির্ভরযোগ্য 5 টি উপায় দেখে নিন এবং আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করুন আজই।
আপনি যদি নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন তাহলে নিশ্চয় ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে অনলাইনে আয় করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু অনলাইনে আয়
সে তো মরীচিকা, হয়তো অনেকবার চেষ্টা করেছেন কিন্তু সফল হননি। এই সেদিন
আপনার পাশের বাড়ির কুদ্দুছ বা পরিচিত রহিমও টাকা পয়সার জন্য হা-হুতাশ করতো।
কিন্তু অনলাইনে ইনকাম করে তাদের জীবন ধারাও পাল্টাতে
শুরু করেছে। সারাক্ষণের সঙ্গী হাতের স্মার্টফোন বা মুভি দেখার কম্পিউটার
টাই যদি হয়ে যায় আপনার উপার্জনের মাধ্যম, তাহলে নিশ্চয় মন্দ হয় না। আর আপনি
যদি পরের অধীনে কাজ না করে স্বাধীন ভাবে আয় উপার্জন করতে চান তাহলে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার জন্য এই লেখাটি হতে পারে সঠিক দিক নির্দেশনা।
এই লেখার অনলাইনে আয় করার ৫ টি উপায় থেকে জেনে নিন সব থেকে সহজে বেশি ইনকাম করার উপায় কি। আর এর থেকে আপনার পছন্দের এবং দক্ষতার যে কোন একাধিক উপায় দিয়ে শুরু করুন আর আপনার online ইনকাম কে বাড়িয়ে ফেলুন যত খুশি ততো। বিস্তারিত পড়ে আপনিই ঠিক করবেন কোন কাজ করে অনলাইন থেকে মাসে কত টাকা আয় করবেন?
কোন প্রতিষ্ঠানের বা ব্র্যান্ডের পণ্যের উপর ৫ থেকে ৩০ মিনিট সময় নিয়ে সার্ভে বা জরিপ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। অনলাইন সার্ভে করে আপনি উপরের যে কোন উপায় থেকে আরও বেশি আয় করতে পারবেন।
সার্ভে করার জন্য আপনাকে উক্ত পন্য বা সেবা সম্পর্কে মতামত দিতে হবে। সার্ভে বা জরিপের ক্ষেত্রে আপনাকে শুধুমাত্র প্রশ্ন থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী উত্তর নির্বাচন করতে হবে, অতিরিক্ত কিছুই লিখতে হবে নেই।
জরিপের দৈর্ঘ্য, আপনার প্রোফাইল এবং আপনি যে দেশে বসবাস করছেন তার উপর নির্ভর করে আপনি প্রতিটি সার্ভের জন্য $ ১ থেকে $ ২০ ইনকাম করতে পারেন।
অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় মানুষ এখন বেশি অনলাইন শপিং করছে। আর এই অনলাইন শপিংয়ের ঊর্ধ্বমুখী বিকাশের কারণেই আগের তুলনায় এফিলিয়েট মার্কেটিং করে উপার্জন করার সুযোগ বেড়েছে।
ফ্লিপকার্ট, আমাজন, ইবে, ক্লিক ব্যাঙ্ক, সিজে, আলিবাবা ইত্যাদি শত শত অনলাইন মার্কেটপ্লেস আছে যেখানে আপনি অনলাইনে তাদের পন্যের প্রচার করতে পারেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সঠিক পণ্য কেনার জন্য গ্রাহকদের সহায়তা করতে পারেন। পরিবর্তে উক্ত পণ্যের বিক্রয়ের উপর পন্য এবং মার্কেট প্লেস ভেদে আপনি ৪% থেকে ২০% পর্যন্ত কমিশন উপার্জন করতে পারেন।
ওয়ার্ডে এখন এমনও এফিলিয়েট মার্কেটার আছেন যারা প্রতি মাসে হাজার হাজার নয় লক্ষ লক্ষ ডলার ইনকাম করছেন।
ভার্চুয়াল সহকারী হিসাবে আপনাকে যে কাজগুলো করতে হবে তার ভিতর অন্যতম হল ওয়েবসাইট মনিটরিং করা, পরামর্শদান, কন্টেন্ট লেখা, প্রুফরিডিং, পাবলিশিং, মার্কেটিং, কোডিং, ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব রিসার্চ, স্যোসাল মিডিয়া মার্কেটিং সহ আরও অনেক ধরনের কাজ।
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে কাজ করার জন্য অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট আছে যেমন HireMyMom, MyTasker, Zirtual, uAssistMe, 123Employee । এগুলোতে সাইন আপ করে আপনি আপনার অনলাইন ক্যারিয়ার শুরু করে দিতে পারেন।
লিখতে পারেন যেকোনো টপিক নিয়ে।শুধু এমন ভাবে লিখুন যেন তাতে মানুষ উপকৃত হয় বা মজা পায়।মাত্র দুই মাস একটু চেষ্টা করলেই টাকা আয় শুরু করে দিতে পারবেন।
আপনার হয়তো এই ভাব হচ্ছে যে, মোবাইল থেকে ব্লগ বানিয়ে income করা অনেক কঠিন বা ঝামেলার কথা। কিন্তু, তা একদম নই। মোবাইল থেকে আপনার ব্লগ বানাতে মাত্র ১০ মিনিট লাগবে। আর, তার পর আপ্নে নিজের ব্লগে ভালো ভালো আর্টিকেল লিখে ব্লগে ভিসিটর্স বা ট্রাফিক আনতে পারবেন।
ব্লগে ভিসিটর্স আশা আরম্ভ হলে, আপ্নে Google Adsense এ নিজের ব্লগটি register করে টাকা আয় করা স্টার্ট করতে পারেন। Google adsense গুগলের একটা service যে আমাদের নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইটে text , link , video এবং image advertisements দেখিয়ে তার বিনিময়ে online income এর সুযোগ দেয়।
আজ, “ব্লগ এবং গুগল এডসেন্স” এই দুটো সার্ভিস ব্যবহার করে লোকেরা online এতো টাকা আয় করছেন যে আপ্নে ভাবতেও পারবেননা। আর, আপ্নেও যদি ব্লগ এবং এডসেন্স এর দ্বারা income চান তাহলে কোনো কম্পিউটার বা ল্যাপটপের দরকার আপনার নেই। আপ্নে নিজের স্মার্টফোনেই একটি ব্লগ বানিয়ে তাতে আর্টিকেল লিখে Google adsense এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
এই লেখার অনলাইনে আয় করার ৫ টি উপায় থেকে জেনে নিন সব থেকে সহজে বেশি ইনকাম করার উপায় কি। আর এর থেকে আপনার পছন্দের এবং দক্ষতার যে কোন একাধিক উপায় দিয়ে শুরু করুন আর আপনার online ইনকাম কে বাড়িয়ে ফেলুন যত খুশি ততো। বিস্তারিত পড়ে আপনিই ঠিক করবেন কোন কাজ করে অনলাইন থেকে মাসে কত টাকা আয় করবেন?
১. জরিপ বা সার্ভে থেকে ইনকাম করুন
কোন প্রতিষ্ঠানের বা ব্র্যান্ডের পণ্যের উপর ৫ থেকে ৩০ মিনিট সময় নিয়ে সার্ভে বা জরিপ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। অনলাইন সার্ভে করে আপনি উপরের যে কোন উপায় থেকে আরও বেশি আয় করতে পারবেন।
সার্ভে করার জন্য আপনাকে উক্ত পন্য বা সেবা সম্পর্কে মতামত দিতে হবে। সার্ভে বা জরিপের ক্ষেত্রে আপনাকে শুধুমাত্র প্রশ্ন থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী উত্তর নির্বাচন করতে হবে, অতিরিক্ত কিছুই লিখতে হবে নেই।
জরিপের দৈর্ঘ্য, আপনার প্রোফাইল এবং আপনি যে দেশে বসবাস করছেন তার উপর নির্ভর করে আপনি প্রতিটি সার্ভের জন্য $ ১ থেকে $ ২০ ইনকাম করতে পারেন।
২. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
যদি আপনি অনলাইনে টাকা উপার্জনের ক্ষেত্রে খুব সিরিয়াস হয়ে থাকনে এবং যদি পরিশ্রমী আর ধরজশীল মানুষ হন তাহলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আনলিমিটেড ইনকাম করতে পারবেন।
অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় মানুষ এখন বেশি অনলাইন শপিং করছে। আর এই অনলাইন শপিংয়ের ঊর্ধ্বমুখী বিকাশের কারণেই আগের তুলনায় এফিলিয়েট মার্কেটিং করে উপার্জন করার সুযোগ বেড়েছে।
ফ্লিপকার্ট, আমাজন, ইবে, ক্লিক ব্যাঙ্ক, সিজে, আলিবাবা ইত্যাদি শত শত অনলাইন মার্কেটপ্লেস আছে যেখানে আপনি অনলাইনে তাদের পন্যের প্রচার করতে পারেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সঠিক পণ্য কেনার জন্য গ্রাহকদের সহায়তা করতে পারেন। পরিবর্তে উক্ত পণ্যের বিক্রয়ের উপর পন্য এবং মার্কেট প্লেস ভেদে আপনি ৪% থেকে ২০% পর্যন্ত কমিশন উপার্জন করতে পারেন।
ওয়ার্ডে এখন এমনও এফিলিয়েট মার্কেটার আছেন যারা প্রতি মাসে হাজার হাজার নয় লক্ষ লক্ষ ডলার ইনকাম করছেন।
৩. ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট বা ভার্চুয়াল সহকারী হিসাবে ইনকাম করুন
একজন ভার্চুয়াল সহকারী একজন ব্যক্তিগত সহকারীর মতোই, পার্থক্য শুধু যিনি শারীরিকভাবে উপস্থিত না থেকেও অনলাইনে সহকারী হিসাবে কাজ করেন।
ভার্চুয়াল সহকারী হিসাবে আপনাকে যে কাজগুলো করতে হবে তার ভিতর অন্যতম হল ওয়েবসাইট মনিটরিং করা, পরামর্শদান, কন্টেন্ট লেখা, প্রুফরিডিং, পাবলিশিং, মার্কেটিং, কোডিং, ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব রিসার্চ, স্যোসাল মিডিয়া মার্কেটিং সহ আরও অনেক ধরনের কাজ।
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে কাজ করার জন্য অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট আছে যেমন HireMyMom, MyTasker, Zirtual, uAssistMe, 123Employee । এগুলোতে সাইন আপ করে আপনি আপনার অনলাইন ক্যারিয়ার শুরু করে দিতে পারেন।
৪.আর্টিকেল, ইন্সট্যান্ট আর্টিকেল রাইটিং
লিখতে পারেন যেকোনো টপিক নিয়ে।শুধু এমন ভাবে লিখুন যেন তাতে মানুষ উপকৃত হয় বা মজা পায়।মাত্র দুই মাস একটু চেষ্টা করলেই টাকা আয় শুরু করে দিতে পারবেন।
৫. ব্লগ্গিং এবং ওয়েবসাইটের দ্বারা ইনকাম
আপ্নে কি জানেন, মোবাইল থেকে একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট বানিয়ে আপ্নে অনলাইন
আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করতে পারবেন ? যদি না, তাহলে ভালোকরে জেনে রাখুন।
আপনি অবশই Google এর blogger.com
ওয়েবসাইটে গিয়ে একটি ফ্রি ব্লগ এবং ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে পারবেন। আর
তারপর, যখন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট ভিসিটর্স বা ট্রাফিক আসা আরম্ভ হবে তখন
আপ্নে নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয় করা শুরু করতে পারবেন।আপনার হয়তো এই ভাব হচ্ছে যে, মোবাইল থেকে ব্লগ বানিয়ে income করা অনেক কঠিন বা ঝামেলার কথা। কিন্তু, তা একদম নই। মোবাইল থেকে আপনার ব্লগ বানাতে মাত্র ১০ মিনিট লাগবে। আর, তার পর আপ্নে নিজের ব্লগে ভালো ভালো আর্টিকেল লিখে ব্লগে ভিসিটর্স বা ট্রাফিক আনতে পারবেন।
ব্লগে ভিসিটর্স আশা আরম্ভ হলে, আপ্নে Google Adsense এ নিজের ব্লগটি register করে টাকা আয় করা স্টার্ট করতে পারেন। Google adsense গুগলের একটা service যে আমাদের নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইটে text , link , video এবং image advertisements দেখিয়ে তার বিনিময়ে online income এর সুযোগ দেয়।
আজ, “ব্লগ এবং গুগল এডসেন্স” এই দুটো সার্ভিস ব্যবহার করে লোকেরা online এতো টাকা আয় করছেন যে আপ্নে ভাবতেও পারবেননা। আর, আপ্নেও যদি ব্লগ এবং এডসেন্স এর দ্বারা income চান তাহলে কোনো কম্পিউটার বা ল্যাপটপের দরকার আপনার নেই। আপ্নে নিজের স্মার্টফোনেই একটি ব্লগ বানিয়ে তাতে আর্টিকেল লিখে Google adsense এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।







No comments